জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | অনার্স প্রথম বর্ষ | বাংলা কবিতা-১ | পর্ব - ১

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | অনার্স প্রথম বর্ষ | বাংলা কবিতা-১ | পর্ব - ১

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্সে যারা বাংলা বিভাগে অধ্যায়ন করছেন তাদের জন্য আমাদের এই ব্লগ সিরিজটি করা, যাতে খুব সহজে যে কেউ যেকোনো জায়গা থেকে বই পড়তে পারে। আমরা আশা করছি আপনারা নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন। বিভিন্ন সাজেশন বিশ্লেষণের মাধ্যমে চুড়ান্ত প্রশ্ন ব্যাংক এর সমন্বয় করে ব্লগ সিরিজটি সাজিয়েছি। তাছাড়া এমন অনেকেই আছে যারা নিয়মিত ক্লাস করতে পারেনা। পরীক্ষার সময় হতাশ হয়ে পড়ে। তাদের জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াসটি সার্থক হতে পারে। তবে ভালো ফলাফলের জন্য অবশ্যই বেশি বেশি পড়তে হবে। এর জন্য সিলেবাস অনুযায়ী অন্যান্য সহায়ক গ্রন্থ গুলো সংগ্রহ করে পড়তে পারেন।







পোষ্ট সম্পর্কিত যেকোনো মতামত আমাদেরকে জানাতে Contact us পেইজটি ফলো করুন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরত্বপূর্ণ আপডেট নিয়মিত পেতে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন।

আলোচিত পাঠ:
বাংলা কবিতা-১
Bangla kabita-1



অগ্নিবীণা কাব্য কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর :
১৯২২ সালে।
অগ্নিবীণা কাব্যটি কবি কাকে উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : শ্ৰীবারীন্দ্র কুমার ঘোষকে উৎসর্গ করেছেন। 
অগ্নিবীণা কাব্যে মোট কতটি কবিতা স্থান পেয়েছে? 
উত্তর : ১২টি কবিতা। 
আলিবীণা কাব্যের ১২টি কবিতার মধ্যে বহুল আলোচিত, পঠিত ও বিতর্কিত কবিতা কোনটি?
উত্তর : বিদ্রোহী। 
অগ্নিবীণা কাব্যের জাগরণীমূলক কবিতাগুলো কয় ভাগে বিভক্ত? কী কী?
উত্তর : ভাগে বিভক্ত- (১) হিন্দু ঐতিহ্যমূলক কবিতা; (২) মুসলিম ঐতিহ্যমূলক কবিতা। 
অগ্নিবীণা' কাব্যের তিনটি হিন্দু ঐতিহ্যমূলক কবিতার নাম কী? 
উত্তর : (১) রক্তাম্বর-ধারিণী মা; (২) আগমনী ও (৩) প্রলয়োল্লাস। 
অগ্নিবীণা কাব্যের মুসলিম ঐতিহ্যমূলক কবিতাগুলো কী কী? 
উত্তর : কামাল পাশা, আনোয়ার, রণভেরী, শাত-ইল-আর, মহররম, কোরবানী ও খেয়াপারের তরণী। 
অগ্নিবীণা কাব্য থেকে ইসলামি ঐতিহ্য বিষয়ক দু'টো কবিতার নাম উল্লেখ কর। 
উত্তর : খেয়াপারের তরণী, কোরবাণী, আনোয়ার।





অগ্নিবীণা কাব্যের প্রথম কবিতা প্রলয়োল্লাস প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়? 
উত্তর : প্রবাসী’ পত্রিকায়, ১৯২২। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় বর্ণিত অনাগতদের নেশা কী? 
উত্তর : তাদের নেশা প্রলয় সৃষ্টি করা। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় অনাগতেরা কী জেলে আসছে? 
উত্তর : বজ্ৰ শিখার মশাল জ্বেলে। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় অনাগতের নয়নের স্বরূপ কী? 
উত্তর : অনাগতের নয়নে দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা। 
অনাগতের কপোল তলে অশ্রুবিন্দু কীভাবে দোলে? 
উত্তর : সপ্ত মহাসিন্ধু সদৃশ দোলে। 
প্রলয়োল্লাস কবিতা অবলম্বনে দিগম্বরের জটায় কী লুটায়?
উত্তর : শিশু চাঁদের কর। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় উল্কা ছুটায় কীভাবে? 
উত্তর : অনাগতের গোড়ার ক্ষুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায়। 
কবি নজরুলের মতে চির সুন্দর কে? 
উত্তর : যে ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির সুন্দর। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় কবি বধূদেরকে কী করতে বলেছেন? 
উত্তর : বধূদেরকে প্রদীপ তুলে ধরতে বলেছেন।
কবির মতে সুন্দর’ কীসের বেশে আসে? 
উত্তর : কাল ভয়ঙ্কর বেশে। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় শিব কীসের প্রতীক? 
উত্তর : শিব একদিকে প্রলয় পাগল এবং অন্যদিকে নব উন্মেষের প্রতীক। 
ভারতীয় পুরাণে ‘মহাকাল’ ও ‘রুদ্র’ কার নামান্তর? 
উত্তর : শিবেরই নামান্তর। 
প্রলয়োল্লাস কবিতায় শিব কিসের প্রতীকরূপে উপস্থাপিত? 
উত্তর : শিব-প্রলয় ও সৃষ্টির, ধবংস ও সুন্দরের প্রতীকরূপে উপস্থাপিত।
প্রলয়োল্লাস কবিতাটি কোন জাতীয়? 
উত্তর : বীরত্বব্যঞ্জক কবিতা। 
প্রলয়োল্লাস কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর : স্বরবৃত্ত ছন্দে।

 


বিদ্রোহী কবিতা অবলম্বনে নজরুলের ললাটে কী জ্বলে? 
উত্তর : কবি নজরুলে ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজটীকা- দীপ্ত জয়শ্রীর। 
বিদ্রোহী কবিতায় মহাপ্রলয়ের নটরাজ কে? 
উত্তর : কবি নিজেকে মহাপ্রলয়ের নটরাজ বলেছেন। 
বিদ্রোহী কবিতায় কবি নিজেকে কীসের নটরাজ বলেছেন? 
উত্তর : মহাপ্রলয়ের নটরাজ বলেছেন। 
বিদ্রোহী কবিতা অবলম্বনে কবি পথের সামনে যা পান তা কী করেন? 
উত্তর : সমস্ত কিছু চূর্ণ বিচূর্ণ করেন। 
কবি নিজেকে পৃথিবীর কী বলেছেন? 
উত্তর : কবি নিজেকে পৃথিবীর অভিশাপ বলেছেন। 
কবি ফিং দিয়ে কয় দোল দেয়? 
উত্তর : তিন দোল দেয়। 
কবি শত্রু ও মৃত্যুর সাথে কী করেন? 
উত্তর : শত্রুর সাথে গলাগলি করেন এবং মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা ধরেন। 
কবি কার শিঙ্গার মহা হুংকার? 
উত্তর : ইস্রাফিলের শিঙ্গার মহা হুংকার । 
কবি কতটি সূর্যের রাহুগ্রাস? 
উত্তর : কবি দ্বাদশ রবির রাহুগ্রাস। 
কবি কার আঁচর কাঁচলি নিচল? 
উত্তর : যৌবন ভীতু পল্লী বালার। 
বিদ্রোহী কবিতা অনুসারে কবি কার গভীর রাগিনী? 
উত্তর : পথিক কবির।
বিদ্রোহী কবিতা অবলম্বনে কবি নজরুলের বাহক কী? 
উত্তর : তেজদীপ্ত বোররাক আর উচ্চৈস্রবা কবির বাহন। 
কবি কীভাবে বিশ্বমায়ের অঞ্চল ছেড়েন? 
উত্তর : কবি দেবশিশু, চঞ্চল এবং ধৃষ্ট, তাই দাঁত দিয়ে বিশ্বমায়ের অঞ্চল ছেড়েন। 
বোররাক ও ভাজি কী? 
উত্তর : বোররাক অর্থ হচ্ছে পঙ্খীরাজ এবং তাজি শব্দের অর্থ ঘোড়া। 
কবি বিদ্রোহী কবিতায় কী ছিনিয়ে আনবেন বলে বলেছেন? 
উত্তর : কবি বিষ্ণুবক্ষ হতে যুগল কন্যাকে ছিনিয়ে আনবেন।
কবি তাথিয়া তাথিয়া মথিয়া কোথায় ফেরেন?
উত্তর : স্বর্গ পাতাল মর্ত্য তিনি তাথিয়া তাথিয়া মথিয়া ফেরেন।
কবির বিদ্রোহ কবে শান্ত হবে?
উত্তর :  যেদিন আকাশে বাতাসে উৎপীড়িতের ক্রন্দন রোল থাকবেনা, যখন অত্যাচারীর অত্যাচার বন্ধ হবে, সেদিন কবি শান্ত হবেন।






কবি কার হাতের কাঠের কুঠার?
উত্তর : কবি পরশুরামের হাতের কাঠের কুঠার।
কবি কার বুকে পদচিহ্ন এঁকে দেবেন? 
উত্তর : কবি বিদ্রোহী ভৃগু ভগবানের বুকে পদচিহ্ন একে দবেন। 
বিদ্রোহী কবিতাটি কত পঙক্তির কবিতা?
উত্তর : একশ চল্লিশ পঙক্তির কবিতা।
বিদ্রোহী কবিতায় ‘আমি' শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে। 
উত্তর : ১৪৭ বার।
বিদ্রোহী ভৃগু কী করেছিলেন? 
উত্তর : ভগবানের বুকে পদচিহ্ন এঁকেছিলেন।
বিদ্রোহী কবিতার ভগবান কে? 
উত্তর : বিদ্রোহী কবিতার ভগবান ঔপনিবেশিক শক্তির প্রতিরূপক। উপনিবেশ শৃঙ্খলিত ইংরেজশাসিত ভারতবর্ষের প্রবল শাসকগোষ্ঠীই এখানে ভগবানের প্রতিরূপকে রূপায়িত হয়েছে।
নজরুলের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি? 
উত্তর : অগ্নিবীণা (১৯২২-মার্চ)।
কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের বিশেষ কোন সঙ্গীতের রচয়িতা? 
উত্তর : রণ সঙ্গীতের। 
অগ্নিবীণা কাব্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা কোনটি? 
উত্তর : বিদ্রোহী কবিতা। 
কাজী নজরুল ইসলামের মোট কয়টি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়? কি কি? 
উত্তর : পাঁচটি। এগুলো হলো- (ক) বিষের বাঁশি, (খ) ভাঙ্গার গান, (গ) প্রলয় শিখা, (ঘ) যুগবাণী ও (ঙ) চন্দ্রবিন্দু। 
বিদ্রোহী কবিতার প্রথম শ্রোতা কে? 
উত্তর : মুজফফর আহমদ। 
বিদ্রোহী কবিতায় বিদ্রোহী কার হাতের বাঁশরী?
উত্তর : কৰি আর্ফিয়াসের বাঁশরী এবং শ্যামের হাতের বাঁশরী।
বিদ্রোহী কবিতার অর্ফিয়াস কোন পুরাণের উদাহরণ? 
উত্তর : গ্রিক পুরাণের।
নজরুলের মতে গ্রিক দস্যুদের সামলাতে কাকে প্রয়োজন? 
উত্তর : তুর্কি বীর কামাল পাশার মতো বীরের প্রয়োজন। 
নজরুলের বিদ্রোহের স্বরূপ কী? 
উত্তর : নজরুল চির বিদ্রোহী সত্য, কিন্তু সে বিদ্রোহের আসল পরিচয় উগ্র উচ্ছাসে নয়। সমস্ত উদ্দাম তরঙ্গ আন্দোলনের তলায় কোথায় সে বিদ্রোহ যেন গভীর সমুদ্রের মত স্থির। 
বিদ্রোহী কবিতার ছন্দের স্বরূপ কী? 
উত্তর : বিদ্রোহী কবিতার স্বরবৃত্ত ছন্দ। 
বিদ্রোহী কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? 
উত্তর : সাপ্তাহিক ‘বিজলী’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।






রক্তাম্বর-ধারিণী মা’ কবিতায় সিঁদুর মুছে ফেলে সেখানে কবি কী জ্বালতে বলেছেন? 
উত্তর : কাল ফিতা জ্বালাতে বলেছেন। 
রক্তাম্বর-ধারিণী মাকে কি দিয়ে চাবুক করতে বলা হয়েছে?
 উত্তর : মায়ের মেখলা ছিড়ে চাবুক করতে বলা হয়েছে।
ধ্বংসের বুকে হাসুক মা তোর সঠির নব পূর্ণিমা- কোন কবিতা হতে উদ্ধৃত? 
উত্তর : অগ্নবীণা কাব্যের রক্তাম্বর-ধারিণী মা কবিতা হতে উদ্ধৃত।
কবি রক্তাম্বর-ধারিণী মা কবিতায় মাকে কোন রূপ ধারণের আহবান করেছেন?
উত্তর : কবি মাকে শ্বেতবসন পরিত্যাগ করে রক্তাম্বর ধারণ করে জাগতের অনাচার, অবিচার, অত্যাচারকে ধ্বংস করে পৃথিবীকে নতুন করে সাজাবার আহবান জানিয়েছেন। 
রক্তাম্বর-ধারিণী মা কবিতাটি কোথায় প্রথম প্রকাশিত হয়? 
উত্তর : ধূমকেতু পত্রিকার দ্বিতীয় সংখ্যায় ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়। 
রক্তাম্বর-ধারিণী মা কবিতায় কবি কেন দুর্গাদেবীর রণরঙ্গিণী মূর্তিকে রূপকার্থে সম্ভাষণ জানিয়েছেন? 
উত্তর : ব্রিটিশ সরকাৱের অত্যাচার ও দেশের অর্থনৈতিক সংকট প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে কবি দুর্গাদেবীর রণরঙ্গিণী মূর্তিকে রূপকার্থে সম্ভাষণ জানিয়েছেন।





আগমনী কবিতায় উল্লেখ্য বৈশিষ্ট্য কী? 
উত্তর : অনুপ্রাসের আধিক্য, ছন্দের নতুনত্ব এবং ধনাত্মক ক্রিয়াবাচক শব্দের নিশ্চিত প্রসার- এ কবিতার উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। 
আগমনী কবিতায় সর্বাঙ্গে কীসের চিহ্ন সুবিস্তৃত?
উত্তর : যুদ্ধ প্রস্ত্ততির চিহ্ন।
আগমনী কবিতার সমাপ্তি ঘটেছে কীভাবে? 
উত্তর : নিসর্গ, মর্ত্য-পাতালের সুর-অসুর, দৈত্য-দানবের প্রলয় মাতনে কবিতার সমাপ্তি ঘটেছে।
আগমনী কবিতার বিশ্ব স্রষ্টা কেন স্থির থাকতে পারেনি? 
উত্তর : বিশ্বস্রষ্টা তার রণোন্মত্ত সন্তানদের সৃষ্টির মহাসংগ্রাম দেখে স্থির থাকতে পারেননি। 
সৈনিকের পদভারে ধরার অবস্থা কী? 
উত্তর : ধরা কাঁপে থর থর। 
মৃত সুরাসুরের পাজরে কী বাজে? 
উত্তর : ঝাঁঝর বাজে। 
আগমনী’ কবিতা কাদের যুদ্ধের কাহিনী অবলম্বনে রচিত? 
উত্তর : দুর্গা ও অসুরের যুদ্ধের কাহিনী অবলম্বনে আগমনী রচিত । এখানে হিন্দু পুরাণ প্রাধান্য পেয়েছে।
দুর্গা ক’বার মহিষাসুরকে বধ করেন? 
উত্তর : তিন বার। 
আগমনী কবিতার মূল প্রতিপাদ্য কী? 
উত্তর : দানবশক্তি, পশুশক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও কবিতার মূল প্রতিপাদ্য, মায়ের আবাহনের রূপকে তারই প্রকাশ। 
আগমনী’ কবিতার রণাঙ্গন কোথাকার?
উত্তর : এ রণাঙ্গন স্বর্গরাজ্যে নয়, এ যুদ্ধ সুর অসুরের নয়, এ যুদ্ধ মানব আর দানবের।
 



ধূমকেতু কবিতাটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়? 
উত্তর : ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় ১৯২২ এর আগস্ট সংখ্যায় । 
‘ধূমকেতু’ কৰিতার প্রধান কথা কী? 
উত্তর : 'ধূমকেতু' কবিতার প্রধান কথা হচ্ছে স্রষ্টার চেয়ে সৃষ্টি বড় । 
‘ধূমকেতু’ হয়ে কবি কেন এসেছেন? 
উত্তর : কবি ধূমকেতু হয়ে মহাবিপ্লবের জন্য এসেছেন । 
ধূমকেতু রূপ কবির ললাটে কী জলে? 
উত্তর : সাতশ নরক জ্বালা জ্বলে । 
ধুমকেতু আরো কতটি বিশ্ব গ্রাস করতে পারে? 
উত্তর : আরো ত্রিশাট বিশ্ব গ্রাস করতে পারে।
ধুমকেতু কাকে চুষে খায়?
উত্তর : স্রষ্টারে। 
ধূমকেতুর পুছে কারা উদগারে বিষ ফুৎকায়? 
উত্তর : কোটি নাগ শিশু। 
ভগবান আজ ত্রাসে কাঁপে কেন? 
উত্তর : এই ভয়ে ভগবান কাঁপে যে শেষে কিনা স্রষ্টার চেয়ে সৃষ্টি বড় হয়ে যায়।


🔰 বাকি অংশ : এই পাঠের পরবর্তী অংশ পড়তে পর্ব-২ তে ক্লিক করুন।


আরো পড়ুন:

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post